ব্লগ সাইট খোলার নিয়ম । Blogger দিয়ে ব্লগ তৈরির নিয়ম 

Salim Mahamud

Updated on:

ব্লগ সাইট খোলার নিয়ম । Blogger দিয়ে ব্লগ তৈরির নিয়ম 
ব্লগ সাইট খোলার নিয়ম । Blogger দিয়ে ব্লগ তৈরির নিয়ম 

ব্লগ সাইট খোলার নিয়ম । Blogger দিয়ে ব্লগ তৈরির নিয়ম 

Congratulation, আপনি যদি “ব্লগ সাইট খোলার নিয়ম” সংক্রান্ত তথ্য জানতে চান তবে আপনি একদম যথাযথ স্থানেই রয়েছেন। অনলাইন টাকা ইনকাম নামক ওয়েবসাইট থেকে ব্লগিং এর মাধ্যমে আয় সংক্রান্ত ধারাবাহিক প্রতিবেদনের এবারের আর্টিকেলে থাকছে Blogger দিয়ে ব্লগ তৈরির নিয়ম এবং সেটিকে যথাযথ ভাবে কাস্টমাইজেশন করার বিষয়ে ধারণা। 

আজকের ডিজিটাল যুগে, একটি ব্লগ ওয়েবসাইট আপনার দক্ষতা, এবং বিশ্বের সাথে অভিজ্ঞতা শেয়ার করার একটি চমৎকার উপায়। Blogger.com – একটি জনপ্রিয় ব্লগিং প্ল্যাটফর্ম, যা আপনাকে দ্রুত একটি ব্লগ সাইট তৈরি করার সুযোগ দেয়৷ কিভাবে Blogger.com-এ একটি ব্লগ ওয়েবসাইট তৈরি করতে হয় সে সম্পর্কে এই ব্যাপক টিউটরিয়ালে আপনাকে ধাপে ধাপে পুরো বিষয়ে তথ্য প্রদান করবো। তাহলে শুরু করা যাক। 

 Blogger দিয়ে ব্লগ তৈরির নিয়ম 

এই পর্যায়ে জানাবো কিভাবে Blogger দিয়ে একটি ব্লগ সাইট সম্পূর্ণ ভাবে সেটাপ করে নিতে পারবেন একদম বিনামূল্যে। তাই অল্প কিছু সময় ধৈয্য সহকারে পুরো আর্টিকেলটি পড়ার আমন্ত্রণ জানাচ্ছি। 

আচ্ছা, প্রথমে জানিয়ে রাখি Blogger কি, যদিও আপনি যদি ব্লগ ওয়েবসাইট তৈরি করার পর্যায়ে এসেছেন, সেক্ষেত্রে অবশ্যই Blogger সম্পর্কে ধারণা রয়েছে। তবে যাদের ধারণা নেই তাদের জন্য নিম্মে ব্লগার সম্পর্কে ব্যাসিক কিছু তথ্য প্রদান করছি। 

Blogger কি? 

Blogger হল গুগল দ্বারা পরিচালিত প্ল্যাটফর্ম যেখানে ফ্রিতে হোস্টিং সহ ব্লগ কিংবা ওয়েবসাইট তৈরি করা যায়। গুগলের পক্ষ থেকে এটা একটি ফ্রী সার্ভিস। ব্যক্তিগত ব্লগ তৈরি করার জন্য সহজ এবং ইউজার-ফ্রেইন্ডলি প্ল্যাটফর্ম যেখানে খুব দ্রুত আপনি আপনার পছন্দের ক্যাটাগরির উপর ব্লগ তৈরি করে ফেলতে পারেন। Blogger এর অফিসিয়াল ওয়েবসাইট লিংকে ক্লিক করুন। এবার জেনে নেই ব্লগারের সাহায্যে ব্লগ তৈরির বিস্তারিত নিয়ম। 

এক নজরে Blogger-এ ব্লগ সাইট খোলার নিয়ম

  • ব্লগ ওয়েবসাইট তৈরি করার জন্য আপনাকে ব্লগারের অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে যেতে হবে। 
  • গুগল একাউন্টের দ্বারা সাইন ইন করতে হবে। 
  • Create Your Blog নামক অপশনে ক্লিক করতে হবে
  • ব্লগের Name এবং URL সেট করতে হবে
  • প্রোফাইলে Display Name সিলেক্ট করতে হবে
  • ব্যাস কাজ শেষ, এবার ব্লগারের ড্যাশবোর্ড ওপেন হবে। 

এইতো শিখে গেলেন কিভাবে ব্লগারে ব্লগ তৈরি করবেন। Wait Wait এখনই দৌড়ে যাবেন না ব্লগ তৈরি করতে। এখানে এক নজরে যতটুকু বললাম এটাতো ছিলো ব্যাস ট্রেইলার। পুরো মুভি এখনও বাকি। শুধু ট্রেইলার দেখে যেমন পুরো মুভির স্বাদ পাওয়া যায় না, তেমনি এটুকু জেনে আপনিও ব্লগ তৈরি করতে পারবেন না। তবে করণীয়? আসুন বিস্তারিত ভাবে জেনে নেই কিভাবে একটি সম্পূর্ণ ব্লগ সাইট তৈরি করা যাবে একদম ফ্রীতে Blogger এর সাহায্যে। 

ব্লগ সাইট খোলার নিয়ম (বিস্তারিত) 

এই পর্যায়ে ধাপে ধাপে প্রতিটি ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র ডিটেইলস সহ জানাবো ঠিক কি কি করলে আপনি একটি সম্পূর্ণ ব্লগ সুন্দর করে সাজিয়ে তৈরি করতে পারবেন। শুরু করা যাক। 

১ম ধাপ: Sign in and Create a Blog 

প্রথমেই যে কাজটি করবেন তা হলো Blogger.com এ ক্লিক করে গুগলের পক্ষ থেকে প্রদানকৃত ফ্রী হোস্টিং ও সাব-ডোমেইনের মাধ্যমে তৈরি করা ব্লগের প্ল্যাটফর্মে। সেখানে থাকা Sign in অপশনে ক্লিক করুন এবং Gmail একাউন্ট দ্বারা একাউন্ট খুলে নিন। 

একাউন্ট খোলা হয়ে গেলে, Create a New Blog অপশনে ক্লিক করুন আর নতুন ব্লগ তৈরির কাজ শুরু করুন। নতুন ব্লগ তৈরি করার ক্ষেত্রে যে সহজ তথ্য প্রথমেই দিতে হয় তা হলো 

Blog Name: আপনি যে নামের ব্লগ তৈরি করতে চাচ্ছেন সেটা লিখুন (যেমন: Online Taka Income) 

Blog URL: আপনার ব্লগের URL দিন (যেমন: www. Onlinetakaincome .blogspot.com)

Display Name: আপনার প্রোফাইলে যে নামটি দেখাতে চান, সাধারণত ব্লগের নামেই ডিসপ্লে নাম হয়। 

ধাপে ধাপে এইটুকু কাজ করলেই ব্লগ তৈরি হয়ে যাবে। এবং আপনাকে ড্যাশবোর্ডে ট্রান্সফার করা হবে। আপনার ব্লগের বর্তমান অবস্থা কেমন আছে তা দেখার জন্য ড্যাশবোর্ডের বাম পাশের মেনু অপশনের একদম শেষ দিকে View Blog নামক অপশনটিতে ক্লিক করুন। তাহলে নতুন একটি Tap এ আপনার ব্লগটি ওপেন হবে। বুঝার সুবিধার্থে নিচের ছবিটি দেখুন। 

এবার পরবর্তী কাজ হলো সদ্য তৈরি করা ব্লগটি কাস্টমাইজ করা। পরের ধাপে এ বিষয়ে জানাচ্ছি। 

২য় ধাপ: Introduction of Menu options 

ড্যাশবোর্ড যখন ওপেন করবেন তখন সেখানে বেশ কিছু অপশন দেখতে পারবেন মেনু সেকশনে। সেগুলোর কোনটির কাজ কি সে বিষয়ে জানিয়ে দিচ্ছি। 

New Post: এখানে ক্লিক করে সরাসরি নতুন পোস্ট করতে পারবেন। পোস্ট বলতে এখানে আর্টিকেলের কথা বোঝানো হয়েছে। ব্লগের সকল আর্টিকেল এখান থেকে আপলোড করতে হবে। 

Post: আপনি ইতিমধ্যে যত গুলো আর্টিকেল পোস্ট করেছেন তা এখান থেকে দেখতে পারবেন। 

Stats: আপনার ব্লগে কত জন ভিজিটর আসছে, কোন পোস্টের রেস্পন্ডস কেমন সে সব বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য জানতে পারবেন এখান থেকে। 

Comments: আপনার কোনো পোস্ট বা আর্টিকেলে যদি কেউ মন্তব্য করে তা দেখতে পারবেন এখান থেকে আর এখান থেকেই সেগুলোর রিপ্লাই দেয়া যাবে। 

Earnings: ব্লগ থেকে আয় করার নিয়ম সম্পর্কে ইতিমধ্যে জানিয়েছি। আপনি ব্লগারের এই অপশন থেকে এডসেন্সের মাধ্যমে মনিটাইজেশন করতে পারবেন আর আয় করতে পারবেন। এই বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য মূলত আমাদের সাইটের ব্লগ থেকে আয় করার উপায় নামক আর্টিকেলে ইতিমধ্যে জানানো হয়েছে। 

Pages: ব্লগের যত গুরুত্বপূর্ণ পেজ রয়েছে (যেমন: Home, About us, Contact, Term and policy) সেগুলো এখানে থাকবে। আর এখান থেকে সেগুলো তৈরি ও কাস্টমাইজ করতে পারবেন। মনে রাখা জরুরি যে এসব পেজ একটা ব্লগে থাকা একদম বাধ্যতামূলক।  

Layout: আপনার ব্লগটি সুন্দর করে সাজানোর জন্য Gadget ব্যবহার করার জন্য এই অপশনটি ব্যবহার করতে পারবেন। একটা সাইট কতটা সুন্দর হবে তা নির্ভর করবে আপনি কত সুন্দর করে লে-আউট সেট করতে পারবেন তার উপর। 

Themes: প্রতিটি ব্লগ একেকটি থিমের উপর ভিত্তি করে গড়ে উঠে। এই অপশন থেকে মনমতো থিম বেছে নিতে পারবেন।

Settings: সাইটের যতপ্রকার সেটিংস রয়েছে তা এখান থেকে সেট করতে পারবেন, যেমন – নাম ঠিকানা পরিবর্তন সহ প্রতিটি গুরুত্বপূর্ণ কাজ। 

৩য় ধাপ: Customize Blog and necessary Settings

একটি ব্লগ সাইট তৈরি করার পর অবশ্যই ব্যাসিক সেটিংস করতে হবে। এক্ষেত্রে ড্যাশবোর্ড থেকে Settings অপশনে ক্লিক করুন। সেখানে থাকা Basic এর মধ্যেই যাবতীয় সকল কার্য সম্পাদন করবেন। চলুন দেখে নেয়া যাক সেখানে মূলত কি কি কাজ করবেন। 

Title: এই অপশনটিতে ডিফল্ট ভাবেই ব্লগের টাইটেলটি সেট করা থাকবে। 

Description: আপনার ব্লগের যদি Description দেয়ার হয়ে থাকে তবে 

Blog Language: আপনার ব্লগটি কোন ভাষায় প্রকাশ করতে চান সে বিষয়ে দিয়ে দিবেন। যদি ব্লগটি সম্পূর্ণ বাংলায় করতে চান তবে বাংলা। তাছাড়া যদি সম্পূর্ণ ইংরেজি কিংবা বাংলা – ইংরেজি দুটোই চান তবে ইংরেজি সিলেক্ট করাই ভালো। 

Adult Content: আপনার ওয়েবসাইটে আসা ট্রাফিক বা ভিজিটরদের একটা নোটিফিকেশন দিবে যে আপনার সাইটের কন্টেন্ট সকলের জন্য প্রযোজ্য নাকি কেবল এডাল্ট মানুষের জন্য। আপনার ব্লগটি যদি কেবল এডাল্টের জন্য হয়ে থাকে তবে এই অপশনটিতে কাজ করবেন। 

Google Analytics Property ID: ব্লগের একটিভিটিস দেখার জন্য ব্যবহার করা হয়ে থাকে Google Analytics প্রথমে ব্লগটির জন্য সেখানে একটি একাউন্ট খুলবেন তারপর সেই একাউন্টের আইডি এখানে সাবমিট করবেন। 

Favicon: ওয়েবসাইট যখন কোনো ব্রাউজারে ব্রাউজ করা হবে তখন সাইটের ইউ আর এল এর পাশে যে ছোট একটি আইকন দেখা যায়। এটাকেই ফেভ আইকন বলে। ফেভআইকন মূলত আপনার ব্লগ বা ওয়েবসাইটের চিহ্ন বহন করে। তো সেটি সেট করার জন্যই এই অপশনটি। 

Visible to search engines: গুগল সহ অন্যান্য সকল সার্চ ইঞ্জিনে আপনার ব্লগটি দেখানো হবে কি না সেটা জানতে চাওয়া হয়েছে এই অপশনটিতে। সম্মতি প্রদান করলে টিক মার্ক দিয়ে রাখুন। 

Others

Custom Domain: স্বাভাবিক ভাবে ব্লগ তৈরির ক্ষেত্রে ব্লগার থেকে যে ডোমেইনটি সেট করা হয়ে থাকে সেটিকে সাব ডোমেইন বলে। এখন আপনি যদি একক ভাবে ডোমেইন ক্রয় করে এখানে যুক্ত করতে চান তবে এই সেকশনের মাধ্যমে তা করতে পারবেন। Blogger এ কিভাবে কাস্টম ডোমেইন এড করা যায় তার টিউটরিয়ালটি দেখে আপনি এই কাজটি করে ফেলতে পারবেন। 

HTTPS redirect: ব্লগে যদি SSL সার্টিফিকেট যুক্ত করে সচল রাখতে চান তবে এই অপশনটি এনাবল করুন। এটি আপনার পুরো ব্লগের http কে https এ কনভার্ট করে দিবে। আপনি যদি না জেনে থাকেন যে, http ও https এর মধ্যে পার্থক্য কি তবে উক্ত লিংকে ক্লিক করে বিস্তারিত জেনে নিন। 

Formatiing: ফরম্যাটিং অপশন থেকে আপনি টাইম, ডেট, সিলেক্ট করতে পারবেন। যখন আপনার ব্লগ থেকে কোনো পোস্ট পাবলিস্ট করা হবে তখন এই টাইম ও ডেটের ফরম্যাট এর আলোকে দেখানো হবে। 

Meta tags (description): এখানে আপনার সাইটের মেটা ডিস্ক্রিপশন দিবেন। যখন এটা সার্চ ইঞ্জিনে ভিজিবল বলে তখন এই ডিক্রিপশন দেখাবে। এটা হবে আপনার সাইটের বিষয়ক একান্ত ১৫০ ওয়ার্ডের একটি ডিস্ক্রিপশন। 

ব্যাস, কাস্টমাইজেশনের কাজ এটুকুই। এবার আপনি একটি থিম ইন্সটল করে ব্লগিং শুরু করে দিতে পারবেন। বর্তমানে অসংখ্য ফ্রী ও পেইড থিম পাওয়া যায় ব্লগার প্ল্যাটফর্মের জন্য। আপনার পছন্দ মোতাবেক থিমটি সিলেক্ট করে নিন। 

ব্লগ সাইট খোলার নিয়ম FAQs

প্রশ্ন: Blogger.com-এ ব্লগ কি বিনামূল্যে তৈরি করা যায়?

হ্যাঁ, Blogger.com একটি বিনামূল্যের প্ল্যাটফর্ম, যা আপনাকে কোনো প্রাথমিক খরচ ছাড়াই একটি ব্লগ তৈরি এবং হোস্ট করতে দেয়৷ শুরু করার জন্য আপনার শুধুমাত্র একটি Google অ্যাকাউন্ট প্রয়োজন।

প্রশ্ন: আমি কি আমার Blogger.com ব্লগের জন্য আমার নিজের ডোমেইন ব্যবহার করতে পারি?

অবশ্যই! blogger.com আপনাকে আপনার ব্লগের জন্য একটি কাস্টম ডোমেইন ব্যবহার করতে পারবেন। আপনি ডোমেন রেজিস্ট্রারদের কাছ থেকে একটি ডোমেন কিনতে পারেন এবং আপনার Blogger.com ব্লগের সাথে কাজ করার জন্য এটি কনফিগার করতে পারেন। জানুন কিভাবে ব্লগারে কাস্টম ডোমেইন যুক্ত করতে হয়। 

প্রশ্ন: Blogger.com-এ একটি ব্লগ তৈরি করতে আমার কি কোডিং জ্ঞান থাকা দরকার?

না, Blogger.com-এ একটি ব্লগ তৈরি করতে আপনার কোনো কোডিং জ্ঞানের প্রয়োজন নেই।

প্রশ্ন: আমি কি আমার Blogger.com ব্লগকে মনিটাইজ করতে পারি?

হ্যাঁ, আপনি বিভিন্ন পদ্ধতির মাধ্যমে আপনার Blogger.com ব্লগকে মনিটাইজ করতে পারেন এবং সেখান থেকে আয় করতে পারেন। যেমন বিজ্ঞাপন প্রদর্শন করা এবং অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং প্রোগ্রামে অংশগ্রহণ করা। .

প্রশ্ন: Blogger.com-এ আমার ব্লগ তৈরি করার পর এর ডিজাইন কি পরিবর্তন করা সম্ভব?

হ্যাঁ, আপনি যে কোনো সময় Blogger.com-এ আপনার ব্লগের ডিজাইন এবং টেমপ্লেট পরিবর্তন করতে পারেন। আপনার ব্লগার ড্যাশবোর্ডে কেবল “থিম” বিভাগে অ্যাক্সেস করুন এবং একটি নতুন টেমপ্লেট নির্বাচন করুন৷

প্রশ্ন: আমি কি আমার ব্লগ অন্য প্ল্যাটফর্ম থেকে Blogger.com-এ ইম্পোর্ট করতে পারি?

হ্যাঁ, blogger.com অন্য প্ল্যাটফর্ম থেকে আপনার ব্লগ ইম্পোর্ট করার অপশন প্রদান করে। এক্ষেত্রে আপনি ওয়ার্ডপ্রেস বা টাম্বলারের মতো প্ল্যাটফর্ম থেকে আপনার কন্টেন্ট স্থানান্তর করতে পারেন।

পরিশেষে কিছু কথা 

অভিনন্দন! আপনি ব্লগ সাইট খোলার নিয়ম সম্পর্কে উপস্থাপিত আর্টিকেলটির একদম শেষে পৌঁছে গেছেন। উপরে উল্লেখিত ধাপে ধাপে নির্দেশাবলী অনুসরণ করে, আপনি একটি সফল ব্লগ তৈরি করতে পারেন যা পাঠকদের আপনার দক্ষতা প্রদর্শন করাতে সাহায্য করবে। 

ধারাবাহিকতা, ক্রমাগত কন্টেন্ট উন্নত করা এবং সমৃদ্ধিশীল ব্লগ কমিউনিটি গড়ে তোলার মত কাজে সর্বদা আপনার ভিজিটরের সাথে যোগাযোগ রাখুন। এবং ব্লগিং করে আয় করার জন্য আমাদের অনলাইন টাকা ইনকাম ওয়েবসাইটের ধারাবাহিক টিউটরিয়াল, যা ব্লগিং থেকে কিভাবে আয় করবেন সে বিষয়ে বিস্তারিত উপস্থাপণা গুলো অনুসরণ করুন। Happy Blogging.