মোবাইল দিয়ে টাকা ইনকাম করার সেরা ১০ টি উপায় ২০২৩ 

Salim Mahamud

Updated on:

মোবাইল দিয়ে টাকা ইনকাম করার ২০২৩
মোবাইল দিয়ে টাকা ইনকাম করার ২০২৩

মোবাইল দিয়ে টাকা ইনকাম করার সেরা ১০ টি উপায় ২০২৩ 

অবশ্যই বর্তমান যুগ টেকনোলজির যুগ, নিত্যনতুন সব গেজেটস এসে আমাদের জীবনকে প্রতিনিয়ত সহজ করে তুলছে। রয়েছে সকল গেজেটসের সুবিধা এবং অসুবিধা। তবে সকল গেজেটসের মধ্যে সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত গেজেটসের নাম হলো স্মার্টফোন বা মোবাইল। বর্তমানে এমন মানুষকে খুঁজে পাওয়া দুঃসাধ্য যার কাছে কোন প্রকার স্মার্টফোন বা মোবাইল পাওয়া যাবে না। 

যেহেতু বর্তমান সময়ে  সবার কাছে মোবাইল রয়েছে, তাই মোবাইলকে কেন্দ্র করে প্রতিনিয়ত অনেক প্রশ্ন মাথায় এসে থাকে। ঠিক তেমনি একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন হলো: “মোবাইল দিয়ে টাকা ইনকাম করা সম্ভব?” বিশেষ করে তরুণদের মধ্যে এই প্রবণতা বেশি তারা এটা জানতে চাই যে মোবাইল দিয়ে কিভাবে টাকা ইনকাম করা যায়? 

সাধারণত টাকা ইনকাম করার জন্য আমরা যে গ্যাজেটটি সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত হতে শুনি সেটা হচ্ছে কম্পিউটার। ফ্রিল্যান্সিং হোক অথবা অন্য যেকোনো কাজই হোক না কেনো, কম্পিউটারের ব্যবহার স্বীকার্য অনলাইন ভিত্তি কাজ করার জন্য। 

তবে সব শ্রেণীর সবার কাছে কম্পিউটার থাকে না বিধায় খুব কমন একটি প্রশ্ন হয়ে দাঁড়িয়েছে মোবাইল ফোনকে কেন্দ্র করে।তাই এবারের আর্টিকেলে মূলত এই প্রশ্নটির উত্তর দেওয়ার চেষ্টা করব পাশাপাশি মোবাইল ফোন থেকে ইনকাম করা গেলে জানাবো সে সকল উপায় সম্পর্কে যা অনুসরণ করার মাধ্যমে মোবাইল দিয়ে টাকা ইনকাম করা যাবে। আসুন তবে আর্টিকেলটি শুরু করা যাক এবং এই বিষয়ক আর কিছু তথ্য শুনে নেয়া যাক। 

শুধু মোবাইল দিয়ে টাকা ইনকাম করা সম্ভব? 

বাংলাদেশের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, ২০২৩ সালের ফেব্রুয়ারি মাসের হিসাব অনুযায়ী, বাংলাদেশে মোট ৬৭ মিলিয়নেরও বেশি মোবাইল ফোন ব্যবহারকারী রয়েছে। এর মধ্যে প্রায় ১৫ মিলিয়ন মানুষ মোবাইল ফোন ব্যবহার করে আয় করছে। মোবাইল ফোন ব্যবহার করে আয় করা এই মানুষের মধ্যে বেশিরভাগই তরুণ।

মোবাইল ফোন ব্যবহার করে আয় করা মানুষের মধ্যে সবচেয়ে জনপ্রিয় উপায় হল ফ্রিল্যান্সিং। ফ্রিল্যান্সিং হল এমন একটি কাজ যা আপনি নিজের বাড়ি থেকে অনলাইনে করতে পারেন। আপনি বিভিন্ন ধরণের ফ্রিল্যান্সিং কাজ করতে পারেন, যেমন ওয়েব ডিজাইন, ওয়েব ডেভেলপমেন্ট, গ্রাফিক্স ডিজাইন, কপিরাইটিং, ইত্যাদি।

মোবাইল ফোন ব্যবহার করে আয় করা মানুষের মধ্যে আরেকটি জনপ্রিয় উপায় হল অনলাইন সার্ভে। বিভিন্ন কোম্পানি তাদের পণ্য বা পরিষেবা সম্পর্কে তথ্য সংগ্রহ করার জন্য অনলাইন সার্ভে করে। আপনি এই সার্ভেগুলি সম্পন্ন করে টাকা ইনকাম করতে পারেন। এছাড়াও, মোবাইল ফোন ব্যবহার করে আয় করা মানুষের মধ্যে অনলাইন শপিং, অনলাইন টিউটোরিয়াল, অনলাইন মার্কেটিং, ইত্যাদি উপায়ও জনপ্রিয়।

তাহলে উপরোক্ত তথ্যের ভিত্তিতে এটা বলা যায় যে, হ্যাঁ মোবাইল দিয়ে টাকা ইনকাম করা সম্ভব। যদিও এখানে ঠিক কোন উপায়ে বা কোন সেক্টরে সেটার কিছুটা নাম উল্লেখ করা আছে তবে এবারের আর্টিকেল এর মাধ্যমে সেটা আরো বিস্তারিতভাবে জানার চেষ্টা করবো।

মোবাইল দিয়ে কত টাকা ইনকাম করা যায়? 

আমি যদি একটু জানার চেষ্টা করি যে মোবাইল দিয়ে ঠিক কত টাকা ইনকাম করা যায়? তাহলে আমরা বেশ কিছু তথ্য পাবো যা হচ্ছে এমন অনেকেই রয়েছে যারা প্রতি মাসে মাত্র কয়েকশো টাকা পর্যন্তই আয় করতে পারে মোবাইল দিয়ে বা মোবাইলের মাধ্যমে। তাদের মধ্যে বেশিরভাগই এমন কাজ করে থাকে যে সকল কাজগুলো করার ক্ষেত্রে প্রয়োজন হয় না কোন বিশেষ দক্ষতার। উদাহরণস্বরূপ বলা যায় ভিডিও দেখা এড দেখা বা কোন কিছুতে ক্লিক করার মাধ্যমে আয় করার ক্ষেত্রে এই পরিমাণের আয় হয়ে থাকে। 

অন্যদিকে এমনো কিছু জনগণ রয়েছে যারা ঠিক লাখ লাখ টাকার অব্দি আয় করতে না পারলেও প্রায় সন্তুষ্ট জনক পরিমাণ অর্থ উপার্জন করতে সক্ষম। তবে এই পরিমাণ আয় করার ক্ষেত্রে অবশ্যই প্রয়োজন হবে নির্দিষ্ট কোন বিষয়ের উপর দক্ষতা অর্জন। এবার আর্টিকেলে আমরা দুটি উপায় জানাবো যেখান থেকে খুব অল্প পরিমাণের আয় করতে পারবেন আবার অন্যদিকে এমন উপায় জানাবো যেখান থেকে আপনি খুব বেশি পরিমাণ আয় করতে পারবেন শুধুমাত্র মোবাইল ফোন ব্যবহার করা মাধ্যমে। 

মোবাইলের কনফিগারেশন কেমন হওয়া উচিৎ? 

মোবাইল দিয়ে টাকা ইনকাম করার জন্য মোবাইলের কনফিগারেশন নির্ভর করে আপনি কোন কাজের জন্য মোবাইল ব্যবহার করতে চান তার উপর। সাধারণত, নিম্নলিখিত কনফিগারেশনের মোবাইল দিয়ে আপনি মোবাইল দিয়ে টাকা ইনকাম করার বেশিরভাগ কাজ করতে পারবেন:

  • অ্যান্ড্রয়েড বা আইওএস অপারেটিং সিস্টেম: মোবাইল দিয়ে টাকা ইনকাম করার বেশিরভাগ অ্যাপ অ্যান্ড্রয়েড বা আইওএস অপারেটিং সিস্টেমের জন্য তৈরি করা হয়। তাই আপনার মোবাইলে এই অপারেটিং সিস্টেমগুলির মধ্যে একটি থাকা উচিত।
  • কমপক্ষে 2GB র‍্যাম: মোবাইল দিয়ে টাকা ইনকাম করার জন্য আপনাকে বিভিন্ন অ্যাপ এবং ওয়েবসাইট ব্যবহার করতে হবে। তাই আপনার মোবাইলে কমপক্ষে 2GB র‍্যাম থাকা উচিত।
  • কমপক্ষে 32GB স্টোরেজ: মোবাইল দিয়ে টাকা ইনকাম করার জন্য আপনাকে বিভিন্ন ফাইল এবং ছবি সংরক্ষণ করতে হবে। তাই আপনার মোবাইলে কমপক্ষে 32GB স্টোরেজ থাকা উচিত।
  • কমপক্ষে 5.5-ইঞ্চি ডিসপ্লে: মোবাইল দিয়ে টাকা ইনকাম করার জন্য আপনাকে বিভিন্ন অ্যাপ এবং ওয়েবসাইট ব্যবহার করতে হবে। তাই আপনার মোবাইলে কমপক্ষে 5.5-ইঞ্চি ডিসপ্লে থাকা উচিত।
  • কমপক্ষে 4G কানেক্টিভিটি: মোবাইল দিয়ে টাকা ইনকাম করার জন্য আপনাকে বিভিন্ন অ্যাপ এবং ওয়েবসাইটের সাথে ইন্টারনেটের মাধ্যমে সংযুক্ত থাকতে হবে। তাই আপনার মোবাইলে কমপক্ষে 4G কানেক্টিভিটি থাকা উচিত।

আপনি যদি ফ্রিল্যান্সিং, অনলাইন সার্ভে, অনলাইন শপিং, অনলাইন টিউটোরিয়াল, বা অনলাইন মার্কেটিং এর মতো কাজগুলি করতে চান, তাহলে উপরের কনফিগারেশনের মোবাইল আপনার জন্য যথেষ্ট হবে। তবে, আপনি যদি গেম খেলে, বা ভিডিও তৈরি করে টাকা ইনকাম করতে চান, তাহলে আপনার মোবাইলে আরও বেশি শক্তিশালী প্রসেসর, আরও বেশি র‍্যাম, এবং আরও বেশি স্টোরেজ থাকা উচিত।

মোবাইল দিয়ে টাকা ইনকাম করার উপায় সমূহ বিস্তারিত

যাক অনেক আলোচনা করা হলো বেসিক বিষয়গুলো নিয়ে এবার আমাদের মূল বিষয়টি শুরু করতে যাচ্ছি যা হলো মোবাইল দিয়ে টাকা ইনকাম করার উপায় সমূহ। এখানে যে সকল উপায়  গুলো নিয়ে জানানো হবে সেগুলো কেবল প্রাথমিক ধারণাটা দিয়ে সমাপ্ত করব। তবে এখানে যে সকল উপায়গুলো উল্লেখ থাকবে সে সকল উপায় গুলোর সম্পর্কে in-deep আলোচনা বা বিস্তারিত তথ্য আমাদের এই ওয়েবসাইটটেই রয়েছে। 

তাই আপনি যদি কোন নির্দিষ্ট বিষয়ের উপরে বিস্তারিত তথ্য জানতে চান তবে আমাদের ওয়েবসাইটের সার্চ অপশনে ক্লিক করে সে বিষয়টির নাম উল্লেখ করে সার্চ করুন অসংখ্য আর্টিকেল পেয়ে যাবেন, যা আপনার সকল প্রশ্নের উত্তর দিতে সক্ষম। তাহলে আসুন এক এক করে দেখে নেই দশটি সেরা উপায় মোবাইল দিয়ে টাকা ইনকাম করার। 

ইউটিউব 

ইউটিউব, নাম তো শুনেছেনই। বর্তমান সময়ে বিশ্বের সবচেয়ে বড় সার্চ ইঞ্জিন গুগল হলেও ভিডিও সংক্রান্ত বিষয়ের জন্য ইউটিউব এর সেরা অন্য কোন কিছুই নেই। যদিও google এর অন্য একটি প্রোডাক্টের নামই ইউটিউব তবে সে বিষয়ে এখন যাচ্ছি না। আমাদের বিষয় হচ্ছে ইউটিউবকে কেন্দ্র করে আমরা কিভাবে টাকা ইনকাম করতে পারব তাও আবার মোবাইল ফোনকে ব্যবহার করে। 

খুব সহজ বর্তমান সময়ে মানুষ সবচেয়ে বেশি গ্রহণ করছে Reels বা Shorts নামক জিনিসটাকে।হ্যাঁ সাধারণত সর্বনিম্ন ১৫ থেকে সর্বোচ্চ ৯০ সেকেন্ডের যে ভিডিওগুলো থাকে সে ভিডিও গুলোর কথাই বলছি। বর্তমান সময় এই ভিডিওগুলোর চাহিদা ব্যাপক এবং প্রত্যেকটা সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মে এই ভিডিওগুলো অহরহর দেখা হচ্ছে। 

যে এটির একটি বেশ চাহিদা রয়েছে, তাই এটাকে কেন্দ্র করে আয়ের মাধ্যম বের করা মন্দ কোন আইডিয়া নয়। YouTube Shorts তৈরি এবং তা ইউটিউব চ্যালেনেসে শর্টগুলো আপলোড করে মনিটাইজেশন এর মাধ্যমে সেখান থেকে আয় করতে পারবেন। এ কাজটি করার জন্য আপনার কম্পিউটার বা ল্যাপটপ থাকতে হবে না আপনি মোবাইলে ফোনের মাধ্যমেই উক্ত কাজটি সম্পূর্ণ করতে পারবেন। 

YouTube Shorts তৈরি করার যে ক্রাইটেরিয়া সেটা এক নজরে দেখে নেয়া যাক: 

  • আপনার চ্যানেলে কমপক্ষে ১,০০০ সাবস্ক্রাইবার থাকতে হবে।
  • কমপক্ষে ৪,০০০ ঘন্টা ওয়াচ টাইম থাকতে হবে।
  • চ্যানেল অন্তত ১২ মাসের পুরানো হতে হবে।
  • YouTube-এর কমিউনিটি নির্দেশিকা এবং সেবার শর্তাবলী মেনে চলতে হবে।

ব্যাস, এই নির্দেশনা টুকু মেনে চলুন এবং youtube সার্চ আপলোড করে মনিটাইজেশন এর মাধ্যমে আয় করুন মোবাইলের দিয়েই। 

ব্লগিং 

আমরা ইতিমধ্যেই ব্লগ এবং ব্লগিং নিয়ে অনেক বেশি বিস্তারিতভাবে আলোচনা করেছি যা আমাদের ওয়েবসাইটে ইতিমধ্যে পেয়ে যাবেন। সব সময় মজার ব্যাপার হলো ব্লগিং করার জন্য আপনার কোন ভাবেই কম্পিউটার বা ল্যাপটপ থাকা বাধ্যতামূলক নয় আপনি চাইলে মোবাইল ফোনের মাধ্যমেই ব্লকিং করে যেতে পারেন। হ্যাঁ কিছু কিছু কাজ রয়েছে যেগুলো করার জন্য কম্পিউটার থাকলে ভালো হয়। তবে মোবাইল ফোনের মাধ্যমে গুগল ক্রোমে ডেস্কটপ মোড থেকে সে কাজগুলো অনায়াসে করতে পারবেন।

আমরা জানিয়েছি মোবাইল দিয়ে ব্লগিং করার উপায় এবং ব্লগিংয়ের মাধ্যমে আয় করার উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত আপনি এ বিষয়ে জানতে ইচ্ছুক হলে আমাদের এই আর্টিকেল দুটি পড়ে দেখতে পারেন। মোবাইলের মাধ্যমে কিভাবে ব্লগিং করবেন এবং ব্লগিং থেকে আয় করবেন তার এক কথার উত্তর হল গুগল এডসেন্সের মাধ্যমে আপনার ব্লগে বিজ্ঞাপন দেখিয়ে আপনি আয় জেনারেট করতে পারবেন। 

মোবাইল দিয়ে তৈরি করা আপনার ব্লগটি গুগল এডসেন্স দ্বারা মনিটাইজড করতে চাইলে নিম্মে লিখিত কন্ডিশনগুলো আপনাকে ফুলফিল করতে হবে:

১) আপনার ব্লগটিতে সর্বনিম্ন ৩০ হাজার ওয়ার্ডের আর্টিকেল থাকতে হবে।তবে কিছু কিছু ক্ষেত্রে দেখা গেছে এর থেকে অনেক কম ওয়ার্ডের আর্টিকেল দিয়েও অনেক ক্ষেত্রে মনিটাইজেশন বা গুগল এডসেন্স এপ্রুভ করানো যায়।

২) আপনার ব্লগ টি সম্পূর্ণভাবে সাজ্জিত হতে হবে। এবং যত পারা যায় সাদামাটা এবং ইউজার ফ্রেন্ডলি করতে পারলে খুব ভালো হয়।  

৩) গুগল এডসেন্স এর নীতিমালা কে ভঙ্গ করে এমন কোন কাজ করা যাবে না।

৪) আপনার প্রদান কৃত বা লিখিত আর্টিকেলগুলোতে কোনভাবে কপিরাইট সংক্রান্ত ইস্যু থাকা যাবে না।

৫) আপনার ওয়েবসাইটটিতে কোনও অশ্লীল, হিংসাত্মক বা বৈষম্যমূলক কন্টেন্ট থাকতে পারবে না।

৬) ওয়েবসাইটের প্রত্যেকটি গুরুত্বপূর্ণ পেজ অবশ্যই থাকতে হবে। 

৭) প্রতিটি ক্যাটাগরিতে সর্বনিম্ম পাঁচটি করে আর্টিকেল দিতে হবে। কোনো ক্যাটাগরি খালি রাখা যাবে না।

এই কয়টি নির্দেশনা মেনে যদি সঠিকভাবে আর্টিকেল প্রদান করে যেতে পারেন তাহলে আপনার ব্লগটি খুব দ্রুত এড্রেস এপ্রুভ হয়ে যাবে এরপর এসিও করার মাধ্যমে আপনার ওয়েবসাইটের ভিজিটর এনে মনিটাইজেশনের সুবাদে ব্লগিং করে আয় করতে পারবেন মোবাইলের মাধ্যমেই।  

মোবাইল দিয়ে ফটোগ্রাফি করে ইনকাম 

আপনি জেনে খুশি হবেন যে মোবাইল দিয়ে ফটোগ্রাফি করে আমরা যে ছবিগুলো পেয়ে থাকি সে ছবিগুলো বিক্রি করার মাধ্যমেও বর্তমান সময়ে আয় করা সম্ভব। বিভিন্ন প্রকার স্টক ইমেজ ওয়েবসাইট রয়েছে যে ওয়েবসাইট গুলোতে একাউন্ট করার মাধ্যমে আপনি আপনার তোলা সেরা ছবিগুলো সাবমিট করতে পারবেন এবং কেউ যদি সেই ছবিগুলো ডাউনলোড করে কিংবা লিগ্যাল ভাবে ব্যবহার করার জন্য কিনে থাকে তাহলে সে ওয়েবসাইটের পক্ষ থেকে আপনাকে নির্দিষ্ট পরিমাণের কমিশন প্রদান করা হবে।

 এবং এটি এমন এক ধরনের আয় যা আপনি ততদিন অব্দি পেতে থাকবেন, যতদিন অব্দি আপনার অ্যাকাউন্টটি কিংবা ছবিগুলো অনলাইনে থেকে যাচ্ছে। তাহলে একবার পরিশ্রমে আজীবন আয় করার সুযোগ থাকছে কেবলমাত্র মোবাইল ফোন ব্যবহার করে ফটোকপি করার মাধ্যমে। 

মোবাইল দিয়ে ফটোগ্রাফি করে সেগুলো বিক্রি করার মাধ্যমে আয় করার জন্য যে সকল ওয়েবসাইট গুলো আপনার প্রয়োজন হবে বা যে ওয়েবসাইটে আপনি অ্যাকাউন্ট তৈরি করে সেখানে ছবি সাবমিট করবেন সেগুলো হলো: 

  • Shutterstock: Shutterstock হল বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় স্টক ফটো ওয়েবসাইট। এখানে প্রতিদিন লক্ষ লক্ষ নতুন ছবি আপলোড করা হয়। Shutterstock-এ ছবি বিক্রি করে অনেক ফটোগ্রাফার ভালো টাকা আয় করে।
  • Adobe Stock: Adobe Stock হল Adobe-এর একটি স্টক ফটো ওয়েবসাইট। এখানে Adobe-এর নিজস্ব ছবি এবং অন্যান্য অবদানকারীদের ছবি পাওয়া যায়। Adobe Stock-এ ছবি বিক্রি করে আপনিও ভালো টাকা আয় করে।
  • iStockphoto: iStockphoto হল একটি জনপ্রিয় স্টক ফটো ওয়েবসাইট। এখানে প্রতিদিন লক্ষ লক্ষ নতুন ছবি আপলোড করা হয়। iStockphoto-এ ছবি বিক্রি করে অনেক প্যাসিভ টাকা আয় করতে পারবেন।
  • Alamy: Alamy হল একটি জনপ্রিয় স্টক ফটো ওয়েবসাইট। এখানে প্রতিদিন লক্ষ লক্ষ নতুন ছবি আপলোড করা হয়। Alamy-এ ছবি বিক্রি করেও টাকা আয় করতে পারেন।
  • Canva Stock: Canva Stock হল একটি জনপ্রিয় স্টক ফটো ওয়েবসাইট। এখানে প্রতিদিন লক্ষ লক্ষ নতুন ছবি আপলোড করা হয়। Canva Stock-এ ছবি বিক্রি করে অনেক ফটোগ্রাফার ভালো টাকা আয় করে থাকে। 

ফেসবুক মার্কেটপ্লেসে ব্যবসা করে আয় করুন মোবাইলের মাধ্যমে 

ফেসবুক মার্কেটপ্লেস হলো ফেসবুক কতৃক শুরু করা একটি অনলাইন মার্কেটপ্লেস, যেখানে ব্যবহারকারীরা নতুন এবং পুরানো জিনিস কিনতে, বিক্রি করতে পারেন। ফেসবুক মার্কেটপ্লেস ব্যবহার করে আপনার হাতে থাকা মোবাইল থেকে ব্যবসা করে আয় করতে পারেন। 

উল্লেখ্য যে, মোবাইল এখানে ব্যবহার হবে কাস্টমারের সাথে সরাসরি আপনার যোগাযোগের মাধ্যমে। বাকি ব্যবসায়িক কার্যক্রম যেভাবে করা হয়ে থাকে সেভাবেই করতে হবে। 

ফেসবুক মার্কেটপ্লেসে ব্যবসা করার জন্য, আপনাকে প্রথমে একটি ফেসবুক পেজ তৈরি করতে হবে। আপনার পেজের নাম এবং বিবরণ এমনভাবে তৈরি করুন যা আপনার ব্যবসার প্রকৃতি এবং প্রস্তাবিত পণ্য বা পরিষেবার প্রতিফলন করে।

একবার আপনার পেজ তৈরি হয়ে গেলে, আপনি ফেসবুক মার্কেটপ্লেসে আপনার পণ্য তালিকাভুক্ত করা শুরু করতে পারেন। আপনার তালিকাগুলিতে স্পষ্ট এবং আকর্ষক ছবি, সুস্পষ্ট বিবরণ এবং প্রতিযোগিতামূলক দাম অন্তর্ভুক্ত করুন।

আপনার তালিকাগুলি আরও বেশি দৃশ্যমান করতে, আপনি ফেসবুক বিজ্ঞাপন ব্যবহার করতে পারেন। ফেসবুক বিজ্ঞাপনগুলি আপনাকে আপনার লক্ষ্য দর্শকদের কাছে আপনার তালিকাগুলি প্রদর্শন করতে দেয়।

আপনার পণ্য বিক্রি করতে, আপনি বিক্রেতাদের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন ম্যাসেজ, কল এর মাধ্যমে। আপনি ব্যক্তিগতভাবে কিংবা অনলাইনে বিক্রেতাদের সাথে লেনদেন করতে পারেন।

রিসেলিং ব্যবসা করে 

রিসেলিং ব্যবসা হল এমন একটি ব্যবসা যেখানে আপনি অন্য কারো পণ্য বা পরিষেবা বিক্রি করে লাভ করেন। আপনি একটি নির্মাতা বা বিক্রেতা থেকে পণ্য বা পরিষেবাগুলি কিনেন এবং তারপর সেগুলিকে গ্রাহকদের কাছে আরও বেশি দামে বিক্রি করেন।

মোবাইল দিয়ে রিসেলিং ব্যবসা করা একটি জনপ্রিয় উপায়। এটি একটি সহজ এবং লাভজনক ব্যবসা হতে পারে, বিশেষ করে যদি আপনি সামাজিক মিডিয়া বা অনলাইন মার্কেটপ্লেসের মতো প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করেন।

মোবাইল দিয়ে রিসেলিং ব্যবসা করার জন্য, আপনাকে প্রথমে একটি রিসেলিং ব্যবসার পরিকল্পনা করতে হবে। এই পরিকল্পনায় নিম্নলিখিত বিষয়গুলি অন্তর্ভুক্ত থাকতে পারে:

  • আপনি কোন পণ্য বিক্রি করবেন?
  • কাদের কাছে বিক্রি করবেন?
  • আপনি আপনার পণ্য কোথায় বিক্রি করবেন?
  • আপনি আপনার লাভ কীভাবে নির্ধারণ করবেন?

এই প্রশ্নগুলোর উত্তর নিজে থেকে খুঁজে বের করুন পরবর্তীতে সে অনুযায়ী কাজ করুন রিসেলিং ব্যবসা পরিচালনা করার জন্য। বর্তমানে বাংলাদেশে থেকে রিসাইলিং ব্যবসা করার জন্য নিম্নলিখিত প্ল্যাটফর্ম গুলো আপনাকে বেশ উপকৃত করবে কেননা এই প্লাটফর্ম গুলো সরাসরি কাস্টমারদের কাছে পণ্য বিক্রি না করে রিসেলারদের কাছে পণ্য বিক্রি করে। 

  • Check box reseller club
  • বিডিশপ
  • Self 
  • ই-অরেঞ্জ
  • স্মার্টবিডি

এগুলো ছাড়াও আপনি নিজের মতো করে অফলাইনে নিজের সোর্স থেকে পণ্য ক্রয় করে সেগুলোকে রিসেল করতে পারেন। 

মাইক্রোওয়ার্ক সাইট 

নামের মাধ্যমে বোঝা যাচ্ছে মাইক্রো ওয়ার্কস বলতে এসে সকল কাজগুলোকে বোঝানো হয় যে কাজগুলো খুব ক্ষুদ্র হয়ে থাকে এই যেমন কোন ভিডিও দেখা কোন ওয়েবসাইটে বা অ্যাপে সাইনআপ করা জিমেইল তৈরি করা বা এমন ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র কাজ। 

সাধারণত এই সকল ওয়েবসাইটগুলোতে মোবাইলের মাধ্যমে কাজ করা সম্ভব, যেহেতু কাজগুলো খুব একটা কঠিন নয় সেহেতু যে কেউ চাইলেই ইন্টারনেট সম্পর্কে বেসিক ধারণা থাকলে এ ধরনের কাজ করতে পারবে।

 কাজ করার জন্য প্রথমে অ্যাকাউন্ট করে নিতে হবে পরবর্তীতে সেখানে থাকা বিভিন্ন কাজের লিস্ট থেকে যে কাজটি করতে চাচ্ছেন সে কাজে বিট করতে হবে আবার অনেক ওয়েবসাইট রয়েছে যেখানে বিট করতে হয় না আপনি সরাসরি কাজ করতে পারবেন। 

প্রতিটি কাজের জন্য নির্দিষ্ট হারে পেমেন্ট করা হয় এবং একটি মিনিমাম ক্রাইটেরিয়া অনুযায়ী উইড্রো করতে পারবেন আপনার অর্জিত অর্থ। এ পর্যায়ে কিছু মাইক্রোওয়ার্ক সাইট সম্পর্কে  জানিয়ে দেয়া হলো: 

  • Rapidworkers
  • Picoworkers
  • Microworkers
  • job boy
  • Work up job
  • Rapidworkers
  • Picoworkers
  • Microworkers
  • job boy
  • Work up job

মাইক্রোওয়ার্ক সাইট সংক্রান্ত পৃথক আরেকটি আর্টিকেল রয়েছে যেখানে এই ধরনের কাজ সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য দেয়ার পাশাপাশি কোন সাইট কেমন সে সম্পর্কে বিস্তারিত ভাবে জানিয়ে দেয়া আছে। আর্টিকেলটি পড়তে এখানে ক্লিক করুন। 

ডেলিভারি সার্ভিস বা ভেলিভারি ম্যান 

যদিও ডেলিভারি ম্যান হিসেবে কাজ করা সম্পূর্ণ অনলাইন ভিত্তিক না, তবুও এ কাজ করার জন্য আপনাকে অবশ্যই মোবাইল ফোন ব্যবহার করতে হবে। সাধারণত বেশ কিছু প্ল্যাটফর্ম রয়েছে যেখানে ডেলিভারি ম্যান হিসেবে চাকরি নেওয়া যায়। প্ল্যাটফর্ম গুলো হলো: 

দারাজ

ফুডপান্ড

পাঠাও

কুরিয়ার সার্ভিস

এ সকল স্থানে আপনি ডেলিভারি ম্যান হওয়ার জন্য এপ্লাই করতে পারবেন। এবং মোবাইল অ্যাপের মাধ্যমে আপনি কোন পণ্য কোথা থেকে নিয়ে কোথায় ডেলিভারি দিবেন সে বিষয়ে বিস্তারিত দিক নির্দেশনা পাবেন। যদিও মাসিক ভিত্তিতে একটি সেলারি নির্ধারণ করা থাকে, তবুও প্রতিটি ডেলিভারি কমপ্লিট করার পর একটি নির্দিষ্ট পরিমাণে কমিশন দেয়া হয়ে থাকে।

একজন ডেলিভারি ম্যান হওয়ার কাজ করার জন্য আপনাকে অবশ্যই একটি স্মার্টফোন থাকতে হবে অ্যাপ ইউজ করার জন্য, পাশাপাশি আপনার একটি বাইসাইকেল অথবা মোটরসাইকেল থাকতে হবে ডেলিভারি কাজ দ্রুততম গতিতে করার জন্য।

বর্তমান সময়ে একজন ডেলিভারি ম্যান প্রতিমাসে ১৫ থেকে ২৫ হাজার টাকা পর্যন্ত সর্বোচ্চ ইনকাম করতে পারে শুধুমাত্র পণ্য ডেলিভারি করার মাধ্যমে। 

Link shortener website থেকে আয় 

link shortener website হল এমন একটি ওয়েবসাইট যেখানে বড় বড় ইউআরএল গুলো ছোট আকারে পরিণত করে ইউজারকে প্রদান করে। সবচেয়ে মজার ব্যাপার হল এই সামান্য কাজটুকু করার মাধ্যমেও বর্তমানে ভালো পরিমাণ অর্থ আয় করা সম্ভব মোবাইল ফোন দিয়েই। 

এই পদ্ধতিতে আয় করার হিসেবটি খুব সহজ। link shortener website থেকে আয় করার জন্য প্রথমে উক্ত ওয়েবসাইটে একটি অ্যাকাউন্ট তৈরি করে নিতে হবে। তারপর আপনাকে ড্যাশবোর্ড থেকে বড় ইউআরএল গুলোকে ছোট ইউআরএল পরিণত করে সেগুলোকে ছড়িয়ে দিতে হবে। যখনই সেই ছোট্ট ইউআরএল এ ক্লিক করে কেউ বড় ইউআরএল এর ওয়েবসাইটে প্রবেশ করবে তখন শর্ট লিংক ওয়েবসাইট গুলো থেকে আপনাকে নির্দিষ্ট পরিমাণে পেমেন্ট করা হবে।

ট্রাস্টেড এবং জনপ্রিয় কিছু link shortener website হলো:

এখান থেকে সবচেয়ে বেশি আয় করার সহজ যে উপায়টি হলো তা নিম্নে কিছুটা প্রকাশ করছি:

ইন্টারনেটে প্রচুর পরিমাণ আর্টিকেল ভিডিও অডিও ছবি পাওয়া যায়। এবং সেগুলো শেয়ার করার জন্য সে সকল মিডিয়াগুলোর লিংক আমরা ছড়িয়ে থাকে বা শেয়ার করে থাকি। ঠিক একই কাজ যদি আপনি করে থাকেন লিংক শর্টান ওয়েবসাইটের প্রোভাইড করার লিঙ্ক থেকে তাহলেই আপনি অতিরিক্ত কিছু অর্থ আয় করতে পারবেন। 

এখন স্বাভাবিকভাবে একটি প্রশ্ন মনে জাগতে পারে যে একই কাজ করার জন্য আপনাকে অতিরিক্তভাবে কেন অর্থ প্রদান করবে তাই তো? মূলত আপনি যখন ছোট লিংকটির মাধ্যমে বড় লিঙ্কের ওয়েব পেজে যাবেন, তখন যে ব্যক্তি এই লিঙ্কটিকে ক্লিক করবে এই প্রসেসের মাঝখানে সামান্য বিজ্ঞাপন দেখানো হবে। আর এই বিজ্ঞাপনের উপরে ভিউ হওয়ার কারণেই আপনাকে টাকা দেবে।  

link shortener website গুলো মূলত প্রতি এক হাজার ভিউতে ৫ থেকে ১০ ডলার অব্দি পেমেন্ট দিয়ে থাকে। এটি সবচেয়ে বেশি ব্যবহার করা যায় যখন আপনি একজন মুভির লিংক প্রোভাইডার হয়ে থাকেন সেক্ষেত্রে। যাইহোক আপনি ঠিক কোন ভাবে ব্যবহার করবেন সেটা আপনার উপরে নির্ভর করে তবে মোবাইল দিয়েই আপনি সম্পূর্ণ প্রসেসটি কমপ্লিট করতে পারবেন। 

অনলাইন ইনকাম সাইট 

Last but not the least, এমন অনেক ওয়েবসাইট রয়েছে যেখানে ছোটখাটো কাজ করে টাকা ইনকাম করা যায়। আর সবচেয়ে ভালো ব্যাপার হলো যে এই কাজগুলো করার জন্য খুব বেশি দক্ষতার প্রয়োজন হয় না পাশাপাশি আপনি মোবাইল ফোন থেকে ওই কাজগুলো করতে পারবেন।

প্রশ্ন হচ্ছে ঠিক কি কি কাজ করা হয় এই ওয়েবসাইট গুলোতে? এখানে কাজ হল ভিডিও দেখা, সার্ভে করা, গেম খেলা, কুইজে অংশগ্রহণ করা, অ্যাপ ডাউনলোড করা এর মত ছোটখাটো অনেক কাজ। যা করতে স্বাভাবিকভাবে কম্পিউটার বা ল্যাপটপের প্রয়োজন হয় না, মোবাইল ফোন ব্যবহার করে কাজগুলো করা যায়। 

ঠিক এই কাজগুলো করার মাধ্যমে যে ওয়েবসাইট গুলো আপনাকে অর্থ প্রদান করে সে ওয়েবসাইটগুলোর সম্পর্কে বা জানাবো। মূলত এমন বেশ কিছু ট্রাস্টেড ওয়েবসাইট সম্পর্কে আমরা ইতিমধ্যে বিস্তারিতভাবে জানিয়ে আর্টিকেল পাবলিস্ট করেছি। আপনি চাইলে সে আর্টিকেলগুলো পড়ে, ভালোভাবে বিস্তারিত জানার পরেই সেখানে কাজের জন্য যুক্ত হতে পারেন। এবার নিচে কয়েকটি অনলাইন ইনকাম সাইট সম্পর্কে জানিয়ে দিচ্ছি সেখানে ক্লিক করে বিস্তারিত জানুন এবং কাজ শুরু করুন। 

তাছাড়া আপনি যদি বর্তমান সময়ে সেরা ১০টি অনলাইন ইনকাম করার সাইট সম্পর্কে জানতে চান তবে উক্ত আর্টিকেলে ক্লিক করে বিস্তারিত জেনে নিন, ধন্যবাদ।

পরিশেষে কিছু কথা 

মোবাইল দিয়ে টাকা ইনকাম করার সেরা ১০ টি উপায় সম্পর্কে অনেক তথ্য জানানো হলো। আশা করি এখানে উল্লেখিত তথ্যগুলো আপনার পছন্দ হয়েছে এবং এখান থেকে যেকোনো একটি বাছাই করে আপনিও মোবাইলের মাধ্যমে আয় করতে সক্ষম হবেন। তবে এটাও স্মরণে রাখা উচিত যে মোবাইল দিয়ে প্রফেশনাল ভাবে টাকা ইনকাম করা খুব একটা সহজ কাজ নয়। এর জন্য থাকতে হবে প্রচুর ধৈর্য এবং কাজ করে যাওয়ার মত মানসিকতা। তবে এটা সব সময় বলবো যে আপনি যদি সচ্ছল হয়ে থাকেন তবে প্রথম থেকে মোবাইল দিয়ে কাজ শুরু করলেও পরবর্তীতে সে কাজ করার জন্য ল্যাপটপ কিংবা কম্পিউটার ব্যবহার করাই সর্বোত্তম। আশা করি এবারের আর্টিকেলের মাধ্যমে আপনাকে মোবাইল দিয়ে টাকা ইনকাম করার উপায় সম্পর্কে জানাতে সক্ষম হয়েছি। অনলাইনে আয় করার এমনি বিশেষ বিশেষ উপায় সম্পর্কে জানতে অনলাইন টাকা ইনকাম ওয়েবসাইটটি অনুসরণ করুন, ধন্যবাদ।